২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

সব কেমিক্যাল কি দাহ্য?

চকবাজারের ধ্বংসস্তুপ - ছবি : নয়া দিগন্ত

বায়ান্ন বাজার তেপ্পান্ন গলির পুরান ঢাকা। এমনো সরু গলি আছে, যেখান থেকে রিকশা যাওয়া তো দূর থাক, সাইকেল পর্যন্ত চালাতে বেগ পেতে হয়। এমন বাস্তবতায় এসব জায়গায় ভয়াবহ আগুন লাগলে অবস্থা কী দাঁড়াবে কিংবা দাঁড়াচ্ছে-তা কি আমরা কল্পনা করতে পারি?

সম্প্রতি চকবাজারের যে রাস্তায় আগুন লেগেছে সেটাও কিন্তু অগ্নিনির্বাপক কর্মীদের জন্য সুবিধাজনক ছিল না। বহু দূর পর্যন্ত লম্বা লম্বা পাইপ দিয়ে পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হয়েছে। সেই সাথে একটার পর একটা দাহ্য কেমিক্যালের ড্রাম বিস্ফোরণের ভয়াবহতায় দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়ে উঠেনি। ফল কালক্ষেপণ আর মৃত্যুর মিছিল। তাই পুরান ঢাকার অলিগলি আর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেখানে শুধু পানি যথার্থ নয়- এমন পরিস্থিতিতে ফায়ার সার্ভিস বাংলাদেশের এমন কিছু কেমিক্যালের ব্যবহার করা উচিত (টেকনোলজির যুগে মনে হয় না তা অসম্ভব) যেটা দূর থেকে বলের মতো ছুড়ে মারলে নিমেষেই আগুন নিভে যাবে।

অপর দিকে, লক্ষ করে দেখুন অতীতে, নিমতলী অগ্নিকাণ্ড ও সম্প্রতি চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড কিন্তু ভয়াবহ রূপ নেয় দাহ্য কেমিক্যালের কারণে। উপরতলায় মানুষের বসবাস আর নিচতলার গোডাউনে কেমিক্যাল। তাই এখন সবাই সোচ্চার যে করেই হোক, আবাসিক এলাকা থেকে গোডাউন সরাতে হবে। তবে, সব কেমিক্যাল কি দাহ্য? আর সরানোর নামে আবার নতুন আরেক হয়রানি শুরু হবে কি?

প্রথমত, সব কেমিক্যাল দাহ্য নয়। তাই আগে কার গোডাউনে দাহ্য আর কার গোডাউনের কেমিক্যাল দাহ্য নয় সেটা শনাক্ত করতে হবে। আর অবশ্যই দাহ্য কেমিক্যাল আলাদা জায়গায় সরাতে হবে। কিন্তু কোথায় ও কিভাবে? ঢাকার ব্যবসায়ীদের গোডাউন এক জায়গায়? যেমনটি বিসিক শিল্পনগরীর পাশে কেরানীগঞ্জে নির্ধারিত জায়গার কথা বলা হচ্ছে? তবে আমি মনে করি, কেমিক্যাল ব্যবসায়ীদের এলাকাভিত্তিক গোডাউনের ব্যবস্থা করা উচিত। যাতে মাল আনা-নেয়া ও ব্যবস্থাপনায় তাদের সুবিধা হয়।

নিমতলীর কেমিক্যাল ব্যবসায়ী নিশ্চয়ই কেরানীগঞ্জে গোডাউন রাখার পক্ষে রাজি হবেন না। এত দূরত্বে যাতায়াতের পেরেশানির জন্য। তা ছাড়া ব্যবসায়ীরা মূলত নিরাপত্তা ও আলাদা জায়গায় গোডাউন রাখতে ভাড়ার খরচ কমাতে নিজের বাড়ির নিচে (ঝুঁঁকি নিয়ে হলেও) গোডাউন তৈরি করেন। সুতরাং, সিকিউরিটির ব্যবস্থা রেখে, চাঁদাবাজি বা হয়রানির যাতে সৃষ্টি না হয় বাড়ির কাছাকাছি যদি সরকারের নির্ধারিত কিছু জায়গায় গোডাউনের ব্যবস্থা করা হয় (যেখানে, যদি আগুন লাগে; তখন দ্রুত আগুন নেভানোর ব্যবস্থাও থাকবে) তাহলে হয়তো ব্যবসায়ীদের কষ্ট হবে না।

তবে প্রশ্ন হলো- অগ্নি নির্বাপকের সুষ্ঠু ব্যবস্থা এবং সেই সাথে কেমিক্যাল গোডাউনের উপযুক্ত ও সুবিধামতো কিছু জায়গা করে দেয়া হবে কি? নাকি যথারীতি চলতে থাকবে অহেতুক তদন্ত কমিটি গঠন, ঝটিকা অভিযান, হয়রানি, ঘুষ খাওয়া, তারপর ঝলসে যাওয়া একেকটা মানবদেহ আর লাশের পর লাশ?

আরো পড়ুন: 

এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর শেষ কোথায়?
মো: তোফাজ্জল বিন আমীন

জন্মালে মরতে হবে- এটি চিরন্তন। জন্মের ধারাবাহিকতা আছে; তবে মৃত্যুর বেলায় তেমন কিছু নেই। সব মৃত্যুতেই আমরা সাধারণত পাই শোক ও বেদনা। স্বাভাবিক মৃত্যুর শোক সওয়া গেলেও অস্বাভাবিক মৃত্যু শোক সবাইকে তাড়িয়ে বেড়ায়। প্রতিনিয়ত মৃত্যুর মিছিলে শামিল হচ্ছে হাজারো মানুষ। একের পর এক জীবন্ত মানুষ চোখের সামনে এক নিমেষে নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। কখনো আগুনে পুড়ে, কখনো বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে, কখনো ভবন ধসে। মনুষ্যসৃষ্ট এসব দুর্ঘটনা রোধে আমরা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারছি না। এ ব্যর্থতা সত্যিই লজ্জার।

নিমতলী থেকে চকবাজার। সময়ের ব্যবধান মাত্র ৯ বছরের। পুরান ঢাকার চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি আমাদের আগের নিমতলীর ট্র্যাজেডির কথাই মনে করিয়ে দিলো। ২০১০ সালের ৩ জুন পুরান ঢাকার নিমতলীর অগ্নিকাণ্ডে ১২০ জনেরও বেশি মানুষ জীবন্ত অঙ্গার হন। আর এবার চকবাজারে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৭৮ জন। পার্থক্য শুধু ৯ বছর। আগের সিলসিলা অনুযায়ী সব ঘটেছে। চকবাজার এখন মৃত্যুপুরী। অসংখ্য মানুষের নির্মম মৃত্যুতে শুধু স্বজন হারারাই কাঁদছেন না, কাঁদছেন সারা দেশের মানুষ।

শুধু কাণ্ডজ্ঞানহীন লোভী গুটিকয় লোক, যারা অর্থের মোহে বৈধ-অবৈধতার তোয়াক্কা করে না। চকবাজার যেন এক পোড়া জনপদ। সেখানে নেই নিত্যদিনের গাড়ির হর্ন। নেই কর্মব্যস্ত মানুষের রুদ্ধশ্বাসে ছুটে চলার দৃশ্য। নিহতদের স্বজনের বুকফাটা আর্তনাদ আর আহাজারিতে বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। স্বজন হারানোর বেদনায় কেউ বাকরুদ্ধ, কেউ তীব্র বেদনায় মাতম করছেন। বাতাসে লাশের গন্ধ আর ছাইয়ের অংশ দেখে মনে হচ্ছে এ যেন কোনো প্রাচীন ধ্বংসস্তূপ কিংবা যুদ্ধবিধ্বস্ত ধূসর নগরী।

এই মর্মান্তিক ঘটনা এটাই প্রথম তা কিন্তু নয়, রাজধানীতে এ ধরনের আরো ঘটনা ইতঃপূর্বে ঘটেছে। প্রতি বছর বহু মানুষ আগুনে পুড়ে হতাহত হন, যাদের বেশির ভাগই গ্যাসের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। রান্নার গ্যাসে আক্রান্তদের মধ্যে বছরে কমপক্ষে তিন হাজার লোকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ২০১০ সালের ৩ জুন রাজধানীর পুরান ঢাকার নবাব কাটরার নিমতলীতে স্মরণকালের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। আগুনের লেলিহান শিখা কেড়ে নিয়েছিল ১২০টি প্রাণ। ওই মর্মান্তিক ঘটনার পর আমরা সচেতন ও সতর্ক হবো। হতাশার কথা হলো, তা হয়নি। গত ১০ বছরে আমরা তাজরীন গার্মেন্ট, রানা প্লাজা ধস, গুলশান ডিএনসিসি মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড ও নিমতলী ট্র্যাজেডিতে হাজারো মানুষকে প্রাণ দিতে দেখেছি। একেকটি দুর্ঘটনার পর তদন্ত কমিটি গঠিত হয়, কিন্তু সেসব তদন্ত প্রতিবেদন জাতির সামনে প্রকাশ করা হয় না। ২০১০ সালের ৩ জুন রাতে নিমতলীর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পরও একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছিল। সেই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন আজো আলোর মুখ দেখেনি। চোখের সামনে শত মানুষের জীবন ও সর্বস্ব হারানোর আর্তনাদে বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিল।

অথচ বিপর্যয় সৃষ্টিকারী ধ্বংসযজ্ঞের উৎস গুদাম-কারখানা সরিয়ে নেয়া হয়নি। পুরান ঢাকা থেকে কেমিক্যাল গুদাম সরিয়ে ফেলার জরুরি নির্দেশনা জারি বাস্তবায়ন হলে চকবাজারে এমন ভয়াবহ ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি হয়তো জাতিকে এভাবে দেখতে হতো না। নিমতলীতে অগ্নিকাণ্ডের সময় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জীবন বাজি রেখেও হতাহতের সংখ্যা কমিয়ে আনতে পারেননি। এর অন্যতম কারণ অপ্রশস্ত রাস্তা দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি প্রবেশ করতে না পারা, পানির জোগান না থাকা ও কেমিক্যালের গুদাম। তখনো রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল পর্যায় থেকে বলা হয়েছিল, নিমতলী থেকে সব কেমিক্যালের গুদাম সরিয়ে নেয়া হবে। তবে এত দিন কেন নিমতলী কিংবা চকবাজারের কেমিক্যাল গুদাম সরিয়ে নেয়া হয়নি? এত মানুষের মৃত্যু, এত মানুষের আগুনে ঝলসে দগ্ধ হওয়ার দায় কোনোভাবেই সরকার এড়াতে পারে না। এই স্বজনহারারা কোনো দিন এ ব্যর্থতা ক্ষমা করবেন না। এর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।

একটি দুর্ঘটনা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য সারা জীবনের কান্না। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার সড়কের আশপাশে এবং বাসাবাড়িতে গ্যাস পাইপলাইন ছিদ্র ও চুলার সংযোগ থেকে বের হওয়া গ্যাসে প্রায়ই ঘটছে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। এলপি গ্যাসের সিলিন্ডার তো এক একটি ‘টাইম বোমা’। তবুও টনক নড়ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিদের। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কিছু দুর্ঘটনার চিত্র পাঠকদের উদ্দেশে উপস্থাপন করছি। দিন কয়েক আগে চট্টগ্রামের এক বস্তিতে আগুন কেড়ে নেয় তাজা ৯টি প্রাণ। শিল্প ইতিহাসের সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ঘটনা সাভারে রানা প্লাজা ধসের ঘটনা। ২৪ এপ্রিল ২০১৩ সকাল ৯টায় সাভার মোড়ে অবস্থিত রানা প্লাজা ধসের শিকার হয়।

রানা প্লাজা ধসে ১১০০ শ্রমিক নিহত হন। ২০০৫ সালের ১০ এপ্রিল স্পেকট্রাম গার্মেন্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৬৪ জন নিহত হন। ২০০৬ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তেজগাঁওয়ে ফিনিক্স ভবন ধসে ২১ জন নিহত হয়েছিলেন। ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর আশুলিয়ার তাজরীন ফ্যাশনে আগুন লেগে ১১৩ জন নিহত হন। ২০১০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে গাজীপুরের গরিব অ্যান্ড গরিব সোয়েটার ফ্যাক্টরিতে আগুন লেগে মারা যান ২৫ জন। ১৫ ডিসেম্বর ২০১০ সালে ঢাকার হা-মীম গ্রুপের দ্যাটস ইট স্পোর্টস কারখানায় আগুনে পুড়ে মারা যান ২৪ জন। ২০০৬ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের কেটিএস কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলে আগুন লেগে মারা যান ৯১ জন। ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বরে রাজধানীর হাজারীবাগের বউবাজার বস্তিতে লাগা আগুনে ১১ জন নিহত হন।

ফায়ার সার্ভিসের এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১২ সালের পর থেকে বাংলাদেশে ৮৮ হাজার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ২৯ হাজার কোটি টাকারও বেশি। প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৪০০ জন, আহত হয়েছেন অন্তত পাঁচ হাজার মানুষ (সূত্র : বিবিসি বাংলা)। বাংলাদেশ দমকল বাহিনী বা ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৮ সালে সারা দেশে ১৯ হাজার ৬৪২টিরও বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ১৩০ জন নিহত এবং ৬৬৪ জন আহত হয়েছেন।

ফারার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিসংখ্যান মতে, প্রতি বছর গড়ে ১৯ হাজার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গত ১০ বছরে সারা দেশে এক লাখ ৫০ হাজার ২১৫টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে প্রাণ হারান দুই হাজার ৫৮ জন। আহত হয়েছেন ১২ হাজার ৮২৫ জন। আর ক্ষতির পরিমাণ সোয়া চার হাজার কোটি টাকারও বেশি। সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ বৈদ্যুতিক ত্রুটির কারণে ঘটেছে।

উন্নয়নের আফিমে যখন জাতি বুঁদ- তখন দুই, চার, পাঁচটি আগুনের ঘটনা মামুলি ব্যাপার ব্যতীত আর কিছুই নয়! অন্যায়, অবিচার, জুলুম, নির্যাতন সবই গা-সওয়া যে জাতির; সে জাতির ভাগ্যে এ রকম দুর্ঘটনা আসবে, তা স্বাভাবিক। সরকার কয়েকটি বড় ভবন আর সেতু বানিয়ে বগল বাজিয়ে সম্মিলিত কোরাস গাইছে আর বলছে- উন্নয়নের রোল মডেল বাংলাদেশ। একটি নগরীকে নিরাপদ না রেখে কিভাবে উন্নয়ন হয় তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়।

যেসব মানুষের শ্রম-ঘাম আর রক্তে উপার্জিত অর্থে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে, সেসব মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারলে উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়বে। অর্থনীতির চাকা যারা সচল রাখেন, তারা যখন লাশ হয়ে যান তখন উন্নয়নের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হতে বাধ্য। তাই এসব আমজনতার নিরাপত্তা নিয়ে এখনই রাষ্ট্রযন্ত্রকে ভাবতে হবে। গড়ে তুলতে হবে কার্যকর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তা না হলে কাক্সিক্ষত উন্নয়ন অধরাই থেকে যাবে। আজ উন্নয়নের সেøাগানের চেয়ে বেশি প্রয়োজন ঢাকা শহরকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে টিকিয়ে রাখতে সব ধরনের কলকারখানা ও কেমিক্যাল গুদাম স্থানান্তর করা। আমরা আশা করব, সংশ্লিষ্ট মহল এ ব্যাপারে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করবে, যেন নিমতলী কিংবা চকবাজার ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি না ঘটে।


আরো সংবাদ



premium cement
বেতন পেয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করলেন বেক্সিমকোর শ্রমিকরা কপ২৯ সম্মেলনে অনুদানভিত্তিক অর্থ বরাদ্দের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার শিক্ষা প্রশাসনে ফের রদবদল, ৪৬ কর্মকর্তাকে পদায়ন এখন পর্যন্ত বড় কোনো পদক্ষেপ নেই : রোহিঙ্গা বিষয়ক প্রতিনিধি স্পেন অবৈধ অভিবাসীদের বসবাস ও কাজের অনুমতি দেবে ঢাবিতে চলতি মাসেই চালু হচ্ছে শাটল বাস সার্ভিস আসামের করিমগঞ্জের নাম বদলে ‘শ্রীভূমি’ হয়ে গেল ডিসেম্বরে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ বিষয়ে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠক পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত অন্তত ৩৮ বিচারের পর আ’লীগকে নির্বাচন করতে দেয়া হবে : ড. ইউনূস সিরাজগঞ্জে সাবেক পিপি ৫ দিনের রিমান্ডে

সকল